Posts

ফিরে আসা : তবুও তুমি ধ্বনির অলিন্দে বিভ্রম গড়ো, তবুও অতীতের সুরে আমি জেগে উঠি। নিঃসঙ্গতার মৃদু সংযোগে শব্দহীন কবিতারা বয়ে চলে ঈশ্বরের সৃষ্টির সবচেয়ে সুন্দর ছবির দিকে। প্রথমবার তোমায় যখন দেখেছিলাম— বিস্ফারিত চোখ, বেদনাকে নিয়ে এক ঘর শোক, জঙ্গলের ফিসফিসে, কুয়াশা ঢাকা হ্রদের ধারে। তুচ্ছ সব প্রশ্ন ঝরে পড়েছিল মৌনতায়। আহা, সেই জাদুকরী মুহূর্তগুলো— চুপিচুপি ফিরে আসে পুকুরপারের গল্পে, নতুন স্মৃতি রচনার প্রস্তুতিতে।
 স্মৃতির অলিন্দে একটি অন্তর্লীন প্রতিচ্ছবি তবুও তুমি ধ্বনির অলিন্দে বিভ্রম গড়ো, তবুও অতীতের সুরে আমি জেগে উঠি। নিঃসঙ্গতার মৃদু সংযোগে, অদম্য এক আত্মা হয়ে শব্দহীন কবিতারা বয়ে চলে ঈশ্বরের সৃষ্টির সবচেয়ে সুন্দর ছবির দিকে। প্রথমবার তোমায় যখন দেখেছিলাম— বেদনাকে নিয়ে এক ঘর সচ্ছলতা, জঙ্গলের ফিসফিসে, কুয়াশা ঢাকা হ্রদের ধারে। সব কিছুর ছায়ায় ছিল তোমার ইশারা, সব কিছুতেই লুকিয়ে ছিল তোমার চোখের পলক। তুচ্ছ সব প্রশ্ন ঝরে পড়েছিল মৌনতায়। আহা, সেই জাদুকরী মুহূর্তগুলো— চুপিচুপি ফিরে আসে পুকুরপারের গল্পে, রাসমাঠের ধূলিধূসর প্রান্তে, গঞ্জের হাটের কোলাহলে। নবজাগরণের কোমল ছোঁয়ায় নিত্যনতুন স্মৃতি রচনার প্রস্তুতিতে।
কোকিলার বাসায় ফিরে আসা:   উড়ন্ত মেঘের কালোচুলে  দমকা হাসির মায়া, মনপ্রাঙ্গণ পেরিয়ে গেছে পঞ্চাশ,  হয়তো বা ষাটের ছায়া। প্রথমবার যখন তোমায় দেখেছিলাম, ফিসফিসে বনভূমি, কুয়াশা ঢাকা হ্রদ— বেদনাকে নিয়ে এক ঘর সচ্ছলতা বিস্ফারিত চোখ ছিল নীরব সম্পদ  অরণ্যের গভীরে বিস্মৃত স্মৃতির পাতা সব কিছুর ছায়ায় ছিল তোমার চোখের ইশারা সব কিছুতেই লুকিয়ে ছিল তোমার চোখের পলক। আহা,সেই জাদুকরী মুহূর্তগুলি— চুপিচুপি ফিরে আসে,পুকুর পারের গল্প​,  রি-বুট হওয়া এক শর্তবিহীন হাতে গচ্ছিত রেখে দিয়েছি অযুত স্বপ্ন।  কোথায় কোথায় গেল যে সব বইগুলি
  ছোট শহরের চেলেবেলা চ্যাপ্টার ১: ভূতের গল্পে হাসির ছোঁয়া কালীপুজোর অন্ধকার কাটাতে আমরা আলোর রোশনাই এ ঘর সাজিয়ে তুলি। আলো দিয়ে অন্ধকারের সাথে সাথে ভূতকেও ভাগাই কারণ আমরা মানি যে কালীপুজোর আগের দিন ভূত চতুর্দশীতে বংশের পূর্বজরা নাকি এঁকে এঁকে সিঁড়ি বেয়ে নেমে আসেন ধরাতলে। সচক্ষে প্রতক্ষ না করলেও আমাদের বাপ ঠাকুর্দার কাছ থেকে বেশির ভাগ শোনা কারণ ওনাদের আমলেই দৌরাত্ম ছিল যে অনেক বেশি! সেই সময়ে বয়স্করা কচিকাঁচাদের ভূতের গল্পে মজিয়ে রাখবেন এটাই ছিল স্বাভাবিক। আমার বাবা বেশ মজা করে ভূতের গল্প বলতে পারতেন আর সেজন্যেই খুব জনপ্রিয় ছিলেন ছোটদের মাঝে। হয়তো ভাবতে বসবেন ভূতের গল্প আর মজা দুটো কী করে হয় কিন্তু সেটাই ছিল বাবার জনপ্রিয়তার কারণ। হরেক রকমের ভূতের সাথে অনায়াস দক্ষতায় হাস্যরস যোগ করে দিতেন। ছিল ঝুলিতে যেমন ব্রহ্মদত্তি, শাকচুন্নি তেমনি হাস্যরস জোগাতে কিঙ্কেবুড়ো (একটি কাল্পনিক চরিত্র যেটি এক বয়স্ক ব্রাহ্মণ রূপী ভূত বেলগাছের মগডালে অধিষ্ঠান করতেন) এর মতন কাল্পনিক চরিত্রও অনায়াসে হাজির করে দিতে পারতেন। আবার কল্পনাশক্তি দিয়ে কিঙ্কেবুড়ো রূপী ভূতের টিকিটাতে একটা আস্ত বেল বে...
I have recently removed one of my lower left chewing teeth due to pain and infection. Now I want to place a dental implant in that tooth, but I can feel that some portion of the removed tooth remains. Recently, I underwent a CBCT scan of my lower jaw. My doctor says that it is not a tooth portion but a bone, and he plans to do an implant along with grafting the same day, without removing the tooth/bone portion. Could you tell from my CBCT whether this will be the correct procedure?
 আজ পাহাড়ের সংশয়, ভরালী হলো রুদালী— হুল্লোড়ে ভাঙেগ নদীবাঁধ,  কৃষাণীর কোলে স্তব্ধতা, হুল্লোড়ে ভাঙেগ নদীবাঁধ,  কৃষাণীর কোলে স্তব্ধতা, মাটি লেপে দেয় ক্ষতচিহ্ন উধাও সে নদীর চর  মার্কিন দেশের মগের মুলুক  আলাস্কার শীতলতায় কোমর কষে দুই মেরু  হোয়াইট হাউসের দেয়ালে গোপন সম্মতি বন্ধুতের কাহানি মজেদার— তেল আর অস্ত্র বাজার, বিরল মৃত্তিকা,নিঃশব্দ পোলারাইজেশন দাঁতে দাঁত লেগে অস্থির সম​য়  সওদা চলে কূটনীতির ছায়ায়।
  গল্পগাছা: ছেলেবেলার ভূতের ছায়া আর রোদের গল্প কলকাতার ধারে এক শান্ত শহরে, আমার শৈশব কাটতো গাছে ঘেরা ঘরে। যেথা একদিন গঙ্গা বইত নিরবধি, আজ শুধুই পুকুর, জলধি স্মৃতি। পুকুরের ধারে বাঁশবন থেমে, রাত্রির আঁধারে রামনাম লেগে। ভয় আর ছন্দ, ব্যাঙ আর ঝিঁঝিঁর সুর, বর্ষা এলেই প্রকৃতি করত এক অদ্ভুত মূর। মা বলতেন, "ভূত আমার পুত, পেত্নি আমার ঝি— রাম-লক্ষণ সঙ্গে থাকে, ভয়টা আমার কি?" তবু শাঁকচুন্নি যে মানে না সে কথা, সে তো হাটে বসে, দেয় হঠাৎ ডাক-পাতা। "ভোলা, মাছ রেখে যা!" — বাঁশে বসে সে হুঙ্কার দেয়, ভোলা দৌড়ে পালায়, বউ নিয়ে যায় ঝাঁটা — জয়! শাঁকচুন্নি তখন মাছ খেয়ে মহোৎসবে, মগডালে দিবানিদ্রায় মিশে যায় আলো-ছায়াতে। আর ছিল সেই রাতে বাজ পড়ার ধ্বনি, বাঁশ পড়ে গিয়ে আবার যেন ফিরে চলি। চিৎকারে ভেসে যাই পুরোহিতের বাড়ি, লোকে বলে “আহা বাজের ভয়”, কিন্তু আমি জানি কিছু ছিল বড্ড ভারি। তারপর আসে দুপুরের গল্প — ফলসাগাছে ছায়া, গ্রীষ্মের ছুটি, পিসি আর আমাদের গায়ে মাটির মায়া। আমরা তিনজনে, সে আমি, দাদা আর গেছো পিসি, ফলসাগাছের ডালে চড়ে চলত রসালো যুদ্ধ-নিষি। ফলসা — ছোট্টো ফল, ...